ToguMogu
article.title
 Jun 11, 2019
 4012

নবজাতকের খিঁচুনি

নবজাতকদের যেসব রোগ অহরহ হয়ে থাকে, তার মধ্যে নবজাতকের খিঁচুনি অন্যতম।

 

কী কী কারণে হয়ে থাকে নবজাতকের খিঁচুনি হয়ে থাকেঃ

১. জন্মের পরপর কাঁদতে দেরি হওয়া।

২. মস্তিষ্কের পর্দায় প্রদাহ।

৩. TORCH (Toxoplasmosis, Other (syphilis, varicella-zoster, parvovirus B19), Rubella, Cytomegalovirus (CMV), and Herpes infections)    ইনফেকশান।

৪. মাথায় রক্তক্ষরণ।

৫. রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাওয়া।

৬. রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়া।

৭. রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়া।

৮. রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা কমে যাওয়া।

৯. রক্তে সোডিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাওয়া।

১০. পাইরিডক্সিনের অভাব ইত্যাদি।

 

কী কী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়ঃ

১. কমপ্লিট ব্লাড কাউন্ট উইদ পেরিফেরাল ব্লাড ফিল্ম

২. রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা

৩. রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা

৪. রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা

৫. রক্তে ইলেক্ট্রোলাইটস

৬. সিএসএফ স্টাডি

৭. মাথার আল্ট্রাসনোগ্রাফি

৮. মস্তিষ্কের সিটি স্ক্যান বা এম আর আই।

৯. TORCH স্ক্রিন

১০. ভি ডি আর এল

১১. রক্তে এবং প্রস্রাবে কিটোন

১২. রক্তে এমোনিয়া, এনায়ন গ্যাপ

১৩. ইলেক্ট্রোএনকেফালোগ্রাম

 

কীভাবে চিকিৎসা করা হয়?

১. শ্বাসপ্রশ্বাসের রাস্তা, শ্বাসপ্রশ্বাস এবং রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে হবে।

২. খিঁচুনি নিয়ন্ত্রণে আনা হয় ইনজেকশানের মাধ্যমে ওষুধ দিয়ে ধাপে ধাপে।

৩. মুখে কোনো খাবার না দেওয়া।

৪. রক্তে গ্লুকোজ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পাইরিডক্সিনের মাত্রা কমে গেলে তার চিকিৎসা করতে হবে।

৫. অক্সিজেন দিয়ে রাখতে হবে।

৬. ঠিক কী কারণে অসুখটি হচ্ছে তার কারণ বের করে সে কারণের চিকিৎসা করতে হবে। সৌজন্যে- ডক্টোরোলা ডট কম।

 

Learning Toys