
সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুর চাহিদা বরাবরই ভিন্ন। খাঁটি মধু বলতেই সবার আগে এর কথাই মাথায় আসে। খাস ফুড যাত্রার শুরু থেকেই আপনাদের জন্য সেরা মানের ব পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে, যার মধ্যে মধু অন্যতম। প্রাকৃতিক মধু বলতে বুঝায় মৌচাক কেটে সংগ্রহ করা মধু।
প্রাকৃতিক মধু সংগ্রহের জন্য মৌয়ালরা সুন্দরবনের গহীনে চলে যায়। বছরের বিভিন্ন সময় সংগ্রহ করা গেলেও ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল মাস এর জন্য উৎকৃষ্ট সময়। মৌয়ালরা মধু সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন নৌকাতে করে চাকের খোঁজে পাড়ি জমায় বনের গহীনে। সুন্দরবনের মধুতে খলিসা ফুলের নির্যাস বেশি থাকে। এই মধু অনেক পাতলা এবং সুস্বাদু হয়। তবে একটু পুরনো হয়ে গেলে খানিকটা গন্ধ নাকে আসতে পারে। এক্ষেত্রে হালকা তাপ দিলে এই গন্ধ দূর হয়ে যায়।
১। সব মৌসুমে সারা বছর মধুর স্বাদ ও ঘ্রাণ প্রায় একই থাকে যা খাঁঁটি মধুর ক্ষেত্রে হয় না।
২। বৈজ্ঞানিক পরীক্ষারা দ্বারা নিশ্চিত হওয়া যায়।
৩। এতে পোলেনের উপস্থিতি পাওয়া যায় না।
১। অনেকে পানিতে এক ফোঁটা মধু দিয়ে পরীক্ষা করেন। মূলত মধুর আপেক্ষিক গুরুত্ব পানি অপেক্ষা বেশি থাকায় এটি পানির নিচে জমা হয়ই। কিন্তু অনেকের ধারণা মধু পানিতে ঢাললে যদি সটান নিচে চলে না যায় তবে সেই মধু খাঁটি নয়। কিন্তু মধু কীভাবে নিচে জমা হবে তা নির্ভর করে এর ময়েশ্চারের উপর। সাধারণত সুন্দরবনের প্রাকৃতিক মধুতে ময়েশ্চার বেশি থাকায় এটি পানিতে দিলে একটি বিক্ষিপ্ত হয়ে এরপর তলানিতে গিয়ে জমা হয়।
২। আগুন জ্বালিয়ে মধুর বিশুদ্ধতা পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। কিন্তু আসল মধু ও নকল মধু উভয়ই আগুনে জ্বলে।
৩। নকের উপর রাখলে গড়িয়ে পরে কি না সেইটার ভিত্তিতেও অনেকে পরীক্ষা করে থাকেন। এক্ষেত্রেও মধুর ময়েশ্চারের উপর নির্ভর করে। মধুর ময়েশ্চার বেশি হলে গড়িয়ে পরবে। এর মাধ্যমে আসল বা নকল চিহ্নিত করা যায় না।
৪। মধুতে পিঁপড়া উঠবে না – এমন এক ধরনের কথা প্রচলিত আছে। কিন্তু খাঁটি মধুতেও পিঁপড়া উঠে।
৫। খাঁটি মধু জমে যাবে না – এমন একটি ধারনা প্রচলিত আছে যা মূলত ভুল ধারণা। বরং মধু জমে যাওয়া একটি সাধারণ ঘটনা। একে মধুর স্ফটিকাকায়ন বলা হয়। এর ফলে মধুর স্বাদ গন্ধে কোনরূপ পরিবর্তন আসে না।
দুইটা সমস্যায় আমজাদ ভাই অনেক দিন যাবত ভুগছেন। একঃ মাথাব্যথা । দুইঃ রাতে ঘুম কম হওয়া। আমজাদ ভাই সেলস এর চাকরি করেন, সারাদিন ঢাকার অনেক দৌড়-ঝাঁপ করতে হয়। রাতের বেলা বাসায় ফিরতেই খুব মাথাব্যাথা করতে থাকে...
খাবার নয় এমন যে কোনো কিছু খাওয়ার অভ্যাসকে ‘পিকা’ (Pica) বলা হয়। এক বছর থেকে ছয় বছর পর্যন্ত বয়সী শিশুদের মধ্যে এ প্রবণতা বেশি লক্ষ্য করা যায়। ছেলে-মেয়ে উভয় শিশুই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এক বছর থেকে ...
১২ মাস থেকে ২৪ মাস বয়সী শিশুদের সারাক্ষণই চোখে চোখে রাখতে হয়। এই বয়সটাতেই শিশুরা হাটতে শেখে, কথা বলতে শেখে, বাইরের জগত চিনতে শিখে এবং চঞ্চলতাও বৃদ্ধি পায়। গোসলের সময়টায় এই বয়সী সব শিশুই খুব মজা...
কিভাবে শিশুকে খাওয়ানো হচ্ছে তার একটি বড় প্রভার রয়েছে শিশুর ভবিষ্যৎ খাদ্যাভ্যাসের এবং পুষ্টির উপর। হয়তো অত্যন্ত মজাদার পুষ্টিকর খাবার তৈরী করা হচ্ছে শিশুর জন্যে কিন্তু তারপরও শিশু তা খেতে চাচ্ছে না। মা...
প্রায়ই বাচ্চারা ফিডারে দুধ খেতে শুরু করলে শেষ না করেই আর খেতে চায় না। এই Leftover milk বা পরিশিষ্ট যে দুধ ফিডারে রয়ে যায় তা ফেলে দিবে না রেখে দিবে তা মা বাবারা বুঝে উঠতে পারেনা। দুধ একবার বানালে কতক্ষ...
শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে আমরা জ্বর বলে থাকি। এটি শিশুদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। সাধারণত শরীরে অভ্যন্তরীণ কোন ইনফেকশন দেখা দিলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর হলে ছোট, বড় সবাই ব...