
রোবো ফ্রগ পরিচিতিঃ
রোবট শিশুদের জন্য সবসময়ই আকর্ষণীয় একটি বিষয়, রোবো ফ্রগ এমন একটি ইনোভেশন কিট যেটি সহজেই বক্সে থাকা 3D ম্যানুয়াল দেখে তৈরি করা সম্ভব, যা রোবটিক্সের প্রতি বাচ্চাদের করবে আত্মবিশ্বাসী। রোবো ফ্রগ কিটের সাহায্যে তারা খেলার মাধ্যমে পরিচিত হতে পারবে বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্সের সাথে। মোটর কি? মোটরের পোলারিটি কি? সুইচ কিভাবে কাজ করে? সার্কিট কি? সার্কিট কানেকশন কিভাবে দিতে হয় এমন অসংখ্য বিষয় তারা জানতে পারবে কিটটির সাহায্যে। নিজ হাতে রোবট তৈরির মাধ্যমে কিটটি শিশুদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা, হাতে-কলমে কাজ করার দক্ষতা, যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনা উন্নত করায় সহযোগিতা করবে।
সতর্কতাঃ ১। শর্ট-সার্কিট এড়াবার জন্য ব্যাটারির সাথে ফিমেইল কানেক্টর ব্যবহার করা হয়েছে তবুও ব্যাটারি ব্যবহারে সতর্ক থাকতে হবে, যেন কোন বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ ব্যাটারির পজেটিভ এবং নেগেটিভ প্রান্তে একই সময় স্পর্শ না করে। ২। রোবো ফ্রগ কে পানি থেকে দূরে রাখতে হবে। ৩। মোটর যুক্ত করবার সময় মোটরের পোলারিটির দিকে খেয়াল রাখতে হবে। ৪। সার্কিট বিচ্ছিন্ন করার পর ব্যাটারিকে সাবধানে শুকনো কোন স্থানে সুরক্ষিত রাখতে হবে। ৫। বক্সে থাকা কোন উপাদান মুখের সংস্পর্শে আনা যাবে না। ৬। এই কিট টিতে সমস্ত প্রয়োজনীয় উপাদান ও সুরক্ষা সরঞ্জাম রয়েছে তারপর ও পিতামাতার নির্দেশনা এবং তত্ত্বাবধান প্রশংসনীয়।
শিশুরা যখনই এমন কিছু করতে চায় যা আমাদের পছন্দ নয় আমরা প্রথমেই যা করি তা হল ওদেরকে ধমক বা Threat দেই। কিন্তু এটা ওদের উপর ঠিক কতটা খারাপ প্রভাব ফেলে তা আমরা বুঝতে পারি না। যুগ যুগ ধরে আমাদের সমাজের ব...
অভিভাবকদের মধ্যে ইদানীং একটি মুখ্য আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাচ্চার জীবনে টেকনোলোজির ব্যবহার। বাচ্চার Smartphone ব্যবহার মনিটর করাটা সবথেকে চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার অভিভাবকের কাছে কারণ স্বাভাবিকভাবেই বাচ্চার সা...
শান্ত হোক বা দুরন্ত, বাধ্য হোক বা জেদি, শিশুকে সঠিকভাবে মানুষ করতে শৃঙ্খলাবোধ ও সহবতের পাঠ দেওয়া শুরু করুন ছোট্ট বয়স থেকেই। ছোট্ট বাচ্চাকে শৃঙ্খলার পাঠ দেবেন।
মা বাবার ফোকাস কখনই শিশু কয়টি শব্দ বলতে পারছে তা হওয়া উচিৎ না। বিশেষজ্ঞের মতে “শিশুর সাথে সারাদিন কথা বলে বাবা-মার ক্লান্ত হবার কোন প্রয়োজন নেই। টার্গেট সেট করে দিনে শিশুকে এতটা শব্দ শেখাবো ব্যাপারটা ...
ADHD কি? Attention deficit hyperactivity disorder (ADHD) হল এমন একটি অবস্থা যা হলে শিশুরা তাদের কার্যকলাপ বা আবেগ ধরে রাখতে পারে না। এই ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত শিশুদের পক্ষে কোন একটি জিনিসে মনোযোগ ধরে রাখ...
মোবাইলে অতিরিক্ত সময় কাটাকে শিশুরা নিজেদের গুরুত্বহীন মনে করে। আমরা অনেক বেশী মোবাইলে সময় কাটাই যেটা মোটেই ঠিক নই। মোবাইলে বেশী সময় না কাটিয়ে বাচ্চাদের বেশী গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ।