আমাদের দেশে একটা প্রবাদ প্রচলিত আছে- শিশুর মতো ঘুমানো। মানে হচ্ছে গভীর ও শান্তির ঘুম দেওয়া। শিশুরা কিন্তু বাস্তবে এত শান্তভাবে ঘুমায় না, অনেক ক্ষেত্রে গভীর ঘুমেই তারা অনেক কাণ্ড-কারখানা করে। কখনো কাঁদে, কখনো গোঙায়, আবার নাক দিয়ে বাঁশির মতো শব্দ করে শ্বাসও নেয়। অনেক বাবা-মার কাছেই শিশুর ঘুমের এই অভ্যাসগুলো অস্বাভাবিক মনে হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে এই ব্যাপার গুলো আসলেও সমস্যারই ইঙ্গিত দেয়। তবে সবসময় না।
Category: শিশুর স্বাস্থ্য
শিশুর মধ্যে পানি পান করার অভ্যাস তৈরি করার ৫ বুদ্ধি
শিশুর সুস্বাস্থ্যের জন্য পানি খুবই প্রয়োজনীয়। পরিমিত পানি শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, ইউরিনারি ইনফেকশন রোধ করে। পানি পানে অতিরিক্ত ক্যালোরি বা সুগার যোগ হওয়ার ঝামেলা নেই। কিন্তু আসল ঝামেলা বাঁধে শিশুকে পানি পান করানোর বেলায়। শিশুরা তৃষ্ণার্ত বোধ না করলে ঠিকমতো পানি পান করতেই চায় না। নিজে হয়তো মনে করে বলেও না। কখনো হয়তো ওদের ইচ্ছা করে না পানি খেতে।
শিশুর জ্বর কমিয়ে আনুন ঘরোয়া উপায়ে
শরীরে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে আমরা জ্বর বলে থাকি। এটি শিশুদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। সাধারণত শরীরে অভ্যন্তরীণ কোন ইনফেকশন দেখা দিলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। যাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর হলে ছোট, বড় সবাই বেশ দূর্বল হয়ে পড়ে। আর শিশুদের যদি জ্বর দেখা দেয়, তবে তো চিন্তার শেষ নেই। সাধারণত অল্প জ্বরকে আমরা গুরুত্ব দেই না, কিন্তু এই জ্বর হতে পারে যেকোন বড় রোগের পূর্ব লক্ষণ। তবে সর্দি, ঠান্ডার জন্য জ্বর হলে তা ঘরোয়া কিছু উপায়ে কমিয়ে ফেলা সম্ভব। আসুন ঘরোয়া উপায়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
শ্বাসকষ্ট বা এজমা সম্পর্কিত ৯টি সাধারণ প্রশ্ন ও উত্তর
হাঁপানি একটি দীর্ঘমেয়াদী রোগ যার মূল লক্ষণ হল শ্বাস কষ্ট ও সাঁসাঁ শব্দে নিঃশ্বাস ফেলা।হাঁপানি আক্রমণের সময় শ্বাসনালীর আস্তরণ ফুলে যায়, যার ফলে শ্বাসনালী এতটাই সংকীর্ণ হয়ে যায় যে প্রশ্বাস ও নি:শ্বাসে শ্বাসবায়ুর গতি অনেকটাই কমে যায়। হাঁপানির কারণ এখনো পুরোটা বোঝা যায়নি। তবুও, অ্যালার্জি, তামাকের ধোঁয়া ও রাসায়নিক উত্তেজক পদার্থে হাঁপানি ক্রমশ: বৃদ্ধি পায় ও এগুলোকে হাঁপানি রোগের মূল কারণ হিসেবে ধারা হয়। হাঁপানির পুরোপুরি নিরাময় সম্ভব নয়, কিন্তু যথাযথ পরিচালনায় এই রোগটিকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। উন্নত মানের সুস্থ জীবন যাপনের জন্য সঠিক পরিচালনার প্রয়োজন।
চাইল্ড ওবেসিটি
চাইল্ড ওবেসিটি নিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং যৌক্তিক লেখাটি লিখেছেন চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতাল এর পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন।