১৪ মাস বয়সের পর থেকেই বাচ্চাদের haircut দিতে নিয়ে যাওয়া বাবা মার জন্যে এটি বিভীষিকার মত। অনেক সময় ৫ থেকে ৬ বছর বয়সী বাচ্চারাও প্রচুর কান্নাকাটি করে। এর কারণ হতে পারে তারা বড় বড় কাঁচির এতো কাছ থেকে দেখে ভয় পায় বা অন্য কোন কিছু।
Category: অ্যাক্টিভিটি ও খেলাধুলা
শিশুদের সাজগোজের জিনিসপত্রের দিকে আকর্ষণ কি স্বাভাবিক?
জ্বী হ্যাঁ, শিশুদের makeup করার অর্থাৎ লিপস্টিক কিংবা আই শ্যাডো লাগানোর যে প্রবণতা দেখা যায় তা খুবই স্বাভাবিক। শুধুমাত্র মেয়েশিশুরাই না ছেলে শিশুদের মধ্যেও এই প্রবনতা দেখা যায়। আমরা জানি, শিশুরা অনুকরণ করতে খুব ভালবাসে। এটি হল অনুকরণের ফল। অনেক শিশু আছে যারা বড়দের কাপড় পড়ে আয়নার সামনে দাড়িয়ে অনুকরণ করে। কখনো তাদের মা সাজে, কখনো বাবা আবার কখনো বড় ভাইবোন বা দাদা-দাদি,নানা-নানি। এভাবেই অনুকরণের মাধ্যমে তারা নিজেদের একটা অনন্য পরিচয় গড়ে তুলে। আপনার শিশু ছেলে হোক কিংবা মেয়ে তার সাজগোজের জিনিস নিয়ে খেলার অভ্যাসটিকে আপনি অন্য অভ্যাসগুলোর মতই দেখুন।
৫ টি নিয়ম শিশুর হাতে Smartphone দেয়ার আগে
অভিভাবকদের মধ্যে ইদানীং একটি মুখ্য আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাচ্চার জীবনে টেকনোলোজির ব্যবহার। বাচ্চার Smartphone ব্যবহার মনিটর করাটা সবথেকে চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার অভিভাবকের কাছে কারণ স্বাভাবিকভাবেই বাচ্চার সাথে আপনি ২৪ ঘন্টা থাকতে পারবেন না। আমেরিকাতে ৭ থেকে ১০ বছর বয়সেই সাধারণত বাচ্চারা নিজেদের স্মার্টফোন পেয়ে যাচ্ছে। যা একটি ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে। আমাদের দেশেও এর খুব একটা ব্যতিক্রম হচ্ছেনা কিন্তু। অথচ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বাচ্চাদের হাতে যত দেরীতে Smartphone দেয়া যায় ততই ভাল
Internet ব্যবহারকারী শিশুদের যেসব প্রশ্ন করা উচিৎ
Internet Safety এখনকার Internet ব্যবহারকারী শিশুদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। Internet এ যেকোনো তথ্য, সেবা খুব সহজেই যেমন পাওয়া যায়, তেমনি এর নিরাপত্তা ঝুঁকিটাও সামান্য নয়। আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য খুব সহজেই অন্যের হাতে চলে যাচ্ছে, ঠিক তেমনি আমাদের নিরাপত্তাও অন্যের হাতে। শিশুরা নিজেরা Internet ব্যবহার করলেও, এই নিরাপত্তার ঝুঁকিটা অনুধাবন করা ওদের পক্ষে সম্ভব নয়।শিশুরা যেহেতু ছোট, তাই ওরা না বুঝে অনেক ধরণের পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে পারে। ভালো-খারাপের পার্থক্য করা ওদের পক্ষে সম্ভব নয়। অভিভাবক হিসেবে এই ভূমিকায় নামতে হবে আপনাকেই !!!
খেলা যা শিশুদের মস্তিস্ক বিকাশে সহায়তা করে
প্রতিটি শিশুর মেধার সুষ্ঠু বিকাশের প্রথম ধাপ তার পরিবার থেকেই শুরু হয়। শুধু পুথিগত বিদ্যাতে একটি শিশুর পরিপূর্ণ মেধা বিকাশ হয়না। শিশুর বুদ্ধি বিকাশে খেলা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। তাই শিশুর মেধার ভিত মজবুত করতে হলে তাকে খেলাধুলা ও হাসি আনন্দের মধ্য দিয়ে একটু একটু করে বুদ্ধিমান ও মেধাবী করে তুলতে হবে।
সবধরনের খেলাতেই কিন্তু মেধার বিকাশ হয়না। কোন খেলার মাধ্যমে আপনি আপনার শিশুর মেধার বিকাশ সাধন করতে পারবেন সেটা নিয়ে আগে আপনাকে একটা পরিষ্কার ধারণা অর্জন করতে হবে। বাচ্চাকে অতি বুদ্ধিমান করে গড়ে তুলতে গিয়ে তার মাথায় অবশ্যই পাহাড় সমান বোঝা চাপিয়ে দেয়া উচিত না । আপনার বাচ্চার মেধার ধারণ ক্ষমতা বুঝে নিয়ে তাকে বিভিন্ন ব্রেইন বুস্টিং খেলার সাথে পরিচিত করান।
উদ্ধত, বদরাগী, একগুঁয়ে সন্তান; বিষয়টা কিন্তু একেবারেই হেলাফেলার নয়
কিছু কিছু বাচ্চা হঠাৎ রেগে যায়। রেগে গেয়ে সবাইকে মারতে থাকে, কেউ কেউ আবার কামড়ও দেয়। বাচ্চার আক্রমণাত্মক এই আচরণ তার স্বাভাবিক বৃদ্ধির অংশ।
সন্তান কে ভাল স্পর্শ খারাপ স্পর্শ শেখানো (বাংলা ভিডিও)
শিশুকে সঠিক সময়ে Good touch Bad touch ইস্যু নিয়ে শেখাচ্ছেন তো? দেশে প্রতিনিয়ত যে হারে শিশু নির্যাতন এবং abuse এর ঘটনা ঘটছে, তাতে করে শিশুদের এটি নিয়ে অভিভাবকদেরকেই শেখাতে হবে। গবেষণায় দেখা গেছে ৬০% এর বেশি ভাগ শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয় নিকট আত্মীয়দের কাছেই। কেবল মেয়ে শিশু না, ছেলে শিশুর ক্ষেত্রেও এটি ঘটে।
মুখচোরা, ইন্ট্রোভার্ট বাচ্চাকে বড় করবেন কীভাবে? জেনে নিন টিপস!
মুখচোরা বলে আপনার বাচ্চা কি বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে সহজ ভাবে মিশতে পারে না? এতে বাচ্চাদের মানসিক বিকাশ ব্যাহত হয়। মুখচোরা বাচ্চাদের বেড়ে ওঠার দিনগুলোতে কী কী
মসজিদে বাচ্চাদের সাথে কেমন ব্যবহার করা উচিত?
আমাদের দেশে কম বেশী অনেক বাচ্চাই মসজিদে নামাজ পড়তে আসেন কোথাও তারা বড়দের আদর সোহাগ পায়।কোথাও বা মসজিদে আসার বিনিময়ে কপালে জোটে ধমকের পর ধমক।চারদিক থেকে যে যা পারে ধমক দিয়ে নিজের বীরত্মকে (?) প্রকাশ করে থাকে।সামান্য কথা বললেই বলে-“খবরদার!কাল থেকে তোরা মসজিদে আসবি না”।”তোদের বাপরা মসজিদে আসতে পারেনা?”,”দাড়া পিটিয়ে মসজিদের আসার স্বাদ মিটিয়ে দেব””পিঠের ছাল চামড়া একটাও রাখবনা” ইত্যাদি হাজারো ধমক জোটে তাদের কপালে।বাচ্চারা মসজিদে গেলে বড়দের ব্যবহার দেখে মনে হয় যেন কোন নিকৃষ্ট জীব মসজিদে ঢুকে পড়েছে যে কোন মুল্যেই তাকে বের করে দিতে হবে।
শিশুর মানসিক বিকাশে সৃজনশীল কাজগুলো কেন গুরুত্বপূর্ণ?
শিশুরা মুক্ত মনের অধিকারী। তাদের কল্পনা শক্তিও প্রখর। তাই সৃজনশীল কাজে তাদের আগ্রহও থাকে অনেক বেশি। সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই যদি সৃজনশীল কাজে সংযুক্ত করা যায় তাহলে সে একজন মুক্তমনা মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠে।