মোবাইলে অতিরিক্ত সময় কাটাকে শিশুরা নিজেদের গুরুত্বহীন মনে করে। আমরা অনেক বেশী মোবাইলে সময় কাটাই যেটা মোটেই ঠিক নই। মোবাইলে বেশী সময় না কাটিয়ে বাচ্চাদের বেশী গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ।
Category: ৩ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশু
শিশুর ত্বকের যত্ন
শিশুর ত্বকের যত্নের ব্যাপারে মায়ের ভূমিকাই হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। মায়েরা যদি কিছু কিছু বিষয়ে সচেতন হোন, তবে অনেক চর্মরোগই প্রতিরোধ করা সম্ভব। আর নিম্নলিখিত কয়েকটি বিষয় শিশুর বিভিন্ন চর্মরোগ প্রতিরোধে নিঃসন্দেহে সহায়ক :
যে ৫টি কারণে সন্তানদের দাদা-দাদি ও নানা-নানির সাথে বন্ধন দৃঢ় করা উচিৎ
যে ৫টি কারণে সন্তানদের দাদা-দাদি ও নানা-নানির সাথে বন্ধন দৃঢ় করা উচিৎ
শিশুকে যেভাবে লিখতে উৎসাহী করে তুলবেন
লেখা-পড়া কথাটি শুরুই হয় লেখা দিয়ে। এবং মজার ব্যাপার হল শিশুরা পড়াশুনা শুরুর আগেই একদম ছোট থেকেই কলম, পেন্সিল বা রং-পেন্সিলসহ হাতের কাছে যা পায় তা দিয়েই আগে লেখা শুরু করে। লেখার শুরুটা হয় ২ বছর থেকেই আর লেখাপড়ার এক বড় ধাপই হল লেখা। অথচ টেকনোলোজির এই যুগে এসে আমরা শিশুদের লেখার অপশনটাও কম দিচ্ছি, আবার অন্য দিকে অনেক অভিভাবকই বলছেন -“আমার শিশু লিখতে চায়না।”
আপনার শিশুকে কি চুল কাটতে নিয়ে গেলে সে কান্নাকাটি করে?
১৪ মাস বয়সের পর থেকেই বাচ্চাদের haircut দিতে নিয়ে যাওয়া বাবা মার জন্যে এটি বিভীষিকার মত। অনেক সময় ৫ থেকে ৬ বছর বয়সী বাচ্চারাও প্রচুর কান্নাকাটি করে। এর কারণ হতে পারে তারা বড় বড় কাঁচির এতো কাছ থেকে দেখে ভয় পায় বা অন্য কোন কিছু।
আপনার সন্তান কি মারমুখী? কেন মারমুখী এবং এক্ষেত্রে কি করণীয়?
কেন বাচ্চারা মারমুখী বা আক্রমনাত্মক হয়?
অবাক লাগলেও সত্যি যে,বাচ্চাদের Aggressive আচরণ একটি স্বাভাবিক বিষয়।
অনেক বাচ্চাই আছে সহপাঠীদের খেলনা কেড়ে নেয়, আঘাত করে, চিৎকার করে মুখ নীল বানিয়ে ফেলে। ৩ থেকে ৮ বছর বয়সী বাচ্চারা নতুন নতুন দক্ষতা শিখছে প্রতিনিয়ত। সেটা হতে পারে কেঁচি ধরা, জটিল বাক্য বলা ইত্যাদি। এই বয়সের বাচ্চাদের মধ্যে একটুতেই বিরক্ত হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। এই বয়সেই বাচ্চারা প্রি-স্কুল শুরু করে, অর্থাৎ বাসার বাইরে থাকার সাথে ওদের পরিচয় হয়। অনেক বাচ্চাই স্কুলে থাকাবস্থায় বিরক্তবোধ করে অথবা নিজেকে অবহেলিত অনুভব করতে থাকে।
আপনার শিশু কি অখাদ্য খায়?
খাবার নয় এমন যে কোনো কিছু খাওয়ার অভ্যাসকে ‘পিকা’ (Pica) বলা হয়। এক বছর থেকে ছয় বছর পর্যন্ত বয়সী শিশুদের মধ্যে এ প্রবণতা বেশি লক্ষ্য করা যায়। ছেলে-মেয়ে উভয় শিশুই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এক বছর থেকে দুই বছর বয়স থেকে সাধারণত এটি শুরু হয় এবং বয়স বাড়লে কমে যায়।
শিশুর স্কুলভীতি ও তার প্রতিকার
আপনার শিশু কি স্কুলে যেতে ভয় পায়? স্কুলে যেতে না চাওয়া, ব্যাখ্যাতীত ভয়, ঘর ছেড়ে যেতে অনর্থক উদ্বেগ, মাকে ছাড়তে না চাওয়া ইত্যাদিকে স্কুলভীতি বা School Phobia হিসেবে সনাক্ত করা হয়ে থাকে। স্কুলভীতিতে আক্রান্ত শিশু বাসায় থাকতে চায়, স্কুলে যেতে চায় না। মাঝে মাঝে লম্বা ছুটির পর স্কুল শুরু হলে শিশুকে স্কুলে ফেরাতে গেলে এই সমস্যা দেখা দেয়। কখনও কখনও পেটব্যথা বা মাথাব্যথার মিথ্যা অভিযোগ তুলে স্কুল ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। আবার শিশুর ধারণক্ষমতার বাইরে অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দিয়ে সন্তানকে আতঙ্কিত করে তোলার মত মা বাবাও বিরল নয়।
সর্দি-কাশি-জ্বরে শিশুকে কেন ওষুধ দেয়া উচিৎ নয়
আমাদের শিশুর সর্দি, কাশি বা জ্বর আসার সাথে সাথে আমরা যে কাজটা করি তা হল ওষুধ খাওয়ানো এই তিনটি অসুখই অত্যন্ত কমন যাতে এক-দু মাস পরপরই শিশুরা আক্রান্ত হয়। আপনি যদি আপনার শিশুকে এই তিনটি অসুখে আক্রান্ত হবার সাথে সাথে সিরাপ বা ওষুধ দিয়ে থাকেন তাহলে তা সময় এসেছে তা থামাবার! জ্বর, সর্দি, কাশিতে শিশুকে আর ওষুধ নয়। কেন নয় তা আসুন জেনে নেই।
শিশুদের আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা
শরীরে যে যে কারণে রক্তশূন্যতা হতে পারে তার মাঝে আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা সবচেয়ে বেশি হয়। পৃথিবীজুড়ে ৩০ ভাগ শিশু এ রোগে ভুগে। বাল্যকালে শারীরিক এবং মানসিক বৃদ্ধি ব্যাহত করার পেছনে এ রোগের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে?