মোবাইলে অতিরিক্ত সময় কাটাকে শিশুরা নিজেদের গুরুত্বহীন মনে করে। আমরা অনেক বেশী মোবাইলে সময় কাটাই যেটা মোটেই ঠিক নই। মোবাইলে বেশী সময় না কাটিয়ে বাচ্চাদের বেশী গুরুত্ব দেওয়া উচিৎ।
Category: ৫ বছর বা তার বড় শিশু
যে ৫টি কারণে সন্তানদের দাদা-দাদি ও নানা-নানির সাথে বন্ধন দৃঢ় করা উচিৎ
যে ৫টি কারণে সন্তানদের দাদা-দাদি ও নানা-নানির সাথে বন্ধন দৃঢ় করা উচিৎ
আপনার শিশুকে কি চুল কাটতে নিয়ে গেলে সে কান্নাকাটি করে?
১৪ মাস বয়সের পর থেকেই বাচ্চাদের haircut দিতে নিয়ে যাওয়া বাবা মার জন্যে এটি বিভীষিকার মত। অনেক সময় ৫ থেকে ৬ বছর বয়সী বাচ্চারাও প্রচুর কান্নাকাটি করে। এর কারণ হতে পারে তারা বড় বড় কাঁচির এতো কাছ থেকে দেখে ভয় পায় বা অন্য কোন কিছু।
শিশুর ADHD আছে কিনা তা যেভাবে পরীক্ষা করা হয়
শিশুর ADHD আছে কিনা তা কত বছর বয়সে পরীক্ষা করা সম্ভব বিশেষজ্ঞদের মতে শিশুদের মধ্যে ADHD এর লক্ষন ৪ থেকে ৬ বছরের আগে ধরা পরে না। কারণ শিশুরা স্বভাবতই চঞ্চল, কম মনযোগী এবং একটু বেশিই আবেগপ্রবণ হয়। তাই আপনার শিশুর এটেনশন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার বা ADHD আছে কিনা তা বাবা মা হিসেবে আপনার মুল্যায়ন করতে পারাটা একটু কঠিন। কিন্তু সতর্কতা অবলম্বন করতে দোষ কোথায়। আপনার যদি মনে হয় আপনার সন্তানের মধ্যে ADHD এর লক্ষনগুলি রয়েছে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
৬ টি টিপস বাচ্চাকে সরাসরি “না” বলার পরিবর্তে অন্যভাবে নিষেধ করা শেখাবে
৫-৮ বছরের শিশুরা সাধারনত না শুনতে পছন্দ করেন না। প্রায় সময়ই দেখা যায় তাদেরকে যে কাজটি করতে বারণ করা হয় তারা সেই কাজটিই বেশি করে করতে চায়। এসব ক্ষেত্রে চেষ্টা করুন নেতিবাচক শব্দের পরিবর্তে ইতিবাচক শব্দ (Positive words) ব্যবহার করতে।
৫ টি নিয়ম শিশুর হাতে Smartphone দেয়ার আগে
অভিভাবকদের মধ্যে ইদানীং একটি মুখ্য আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাচ্চার জীবনে টেকনোলোজির ব্যবহার। বাচ্চার Smartphone ব্যবহার মনিটর করাটা সবথেকে চ্যালেঞ্জিং ব্যাপার অভিভাবকের কাছে কারণ স্বাভাবিকভাবেই বাচ্চার সাথে আপনি ২৪ ঘন্টা থাকতে পারবেন না। আমেরিকাতে ৭ থেকে ১০ বছর বয়সেই সাধারণত বাচ্চারা নিজেদের স্মার্টফোন পেয়ে যাচ্ছে। যা একটি ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে। আমাদের দেশেও এর খুব একটা ব্যতিক্রম হচ্ছেনা কিন্তু। অথচ বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বাচ্চাদের হাতে যত দেরীতে Smartphone দেয়া যায় ততই ভাল
শিশুকে ধমকের উপর রাখছেন না তো?
শিশুরা যখনই এমন কিছু করতে চায় যা আমাদের পছন্দ নয় আমরা প্রথমেই যা করি তা হল ওদেরকে ধমক বা Threat দেই। কিন্তু এটা ওদের উপর ঠিক কতটা খারাপ প্রভাব ফেলে তা আমরা বুঝতে পারি না। যুগ যুগ ধরে আমাদের সমাজের বাবা মারা এইভাবেই সন্তানদের মানুষ করে আসছে। তাই এর ভিতর থেকে বের হয়ে আসা অনেকটাই কঠিন। কিন্তু শিশুর মানসিক বিকাশ যদি সুষ্ঠভাবে ঘটাতে চান তাহলে আপনাকে এই প্রথার ভেতর থেকে বেরিয়ে আসতেই হবে।
আপনার সন্তান কি মারমুখী? কেন মারমুখী এবং এক্ষেত্রে কি করণীয়?
কেন বাচ্চারা মারমুখী বা আক্রমনাত্মক হয়?
অবাক লাগলেও সত্যি যে,বাচ্চাদের Aggressive আচরণ একটি স্বাভাবিক বিষয়।
অনেক বাচ্চাই আছে সহপাঠীদের খেলনা কেড়ে নেয়, আঘাত করে, চিৎকার করে মুখ নীল বানিয়ে ফেলে। ৩ থেকে ৮ বছর বয়সী বাচ্চারা নতুন নতুন দক্ষতা শিখছে প্রতিনিয়ত। সেটা হতে পারে কেঁচি ধরা, জটিল বাক্য বলা ইত্যাদি। এই বয়সের বাচ্চাদের মধ্যে একটুতেই বিরক্ত হয়ে যাওয়ার প্রবণতা থাকে। এই বয়সেই বাচ্চারা প্রি-স্কুল শুরু করে, অর্থাৎ বাসার বাইরে থাকার সাথে ওদের পরিচয় হয়। অনেক বাচ্চাই স্কুলে থাকাবস্থায় বিরক্তবোধ করে অথবা নিজেকে অবহেলিত অনুভব করতে থাকে।
শিশুর স্কুলভীতি ও তার প্রতিকার
আপনার শিশু কি স্কুলে যেতে ভয় পায়? স্কুলে যেতে না চাওয়া, ব্যাখ্যাতীত ভয়, ঘর ছেড়ে যেতে অনর্থক উদ্বেগ, মাকে ছাড়তে না চাওয়া ইত্যাদিকে স্কুলভীতি বা School Phobia হিসেবে সনাক্ত করা হয়ে থাকে। স্কুলভীতিতে আক্রান্ত শিশু বাসায় থাকতে চায়, স্কুলে যেতে চায় না। মাঝে মাঝে লম্বা ছুটির পর স্কুল শুরু হলে শিশুকে স্কুলে ফেরাতে গেলে এই সমস্যা দেখা দেয়। কখনও কখনও পেটব্যথা বা মাথাব্যথার মিথ্যা অভিযোগ তুলে স্কুল ফাঁকি দেওয়ার প্রবণতাও লক্ষ্য করা যায়। আবার শিশুর ধারণক্ষমতার বাইরে অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দিয়ে সন্তানকে আতঙ্কিত করে তোলার মত মা বাবাও বিরল নয়।
শিশুদের আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা
শরীরে যে যে কারণে রক্তশূন্যতা হতে পারে তার মাঝে আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা সবচেয়ে বেশি হয়। পৃথিবীজুড়ে ৩০ ভাগ শিশু এ রোগে ভুগে। বাল্যকালে শারীরিক এবং মানসিক বৃদ্ধি ব্যাহত করার পেছনে এ রোগের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে?